গ্রীক সভ্যতায় নারী
কিরূপ মর্যাদার অধিকারী ছিল তা সক্রেটিসের ভাষায় বেশ ভালভাবে উঠে এসেছে ।
তিনি বলেনঃ
Woman is the greatest source
of chaos and disruption in the world. She is like the deafly Tree which
outwardly looks beautiful, but if
sparrows eat it they die without fail. ( nazhat afza and khurshid ahmad : The Position of Woman
in islam, p.9-10, Islamic book publishers, Kuwait 1982.)
নারী জগতে বিশৃঙ্খল
ও ভাঙ্গনের সর্বশ্রেষ্ট উৎস । সে দাফালি বৃক্ষের ন্যায়, যা বাহ্যত খুব সুন্দর, কিন্তু চড়ুই পাখি
তা ভক্ষণ করলে তৎক্ষণাৎ মৃত্যু বরণ করে ।
গ্রীক সভ্যতায় নারী
সম্পর্কে ধারণা ব্যক্ত করতে গিয়ে এন্ডারস্কি বলেনঃ
Cure is possible for fire
burns and Snake-bite: but it is impossible to arrest woman’s charms. ( nazhat afza
and khurshid ahmad : The Position of Woman in islam, p.9-10, Islamic book
publishers, Kuwait 1982.)
অগ্নিদগ্ধ রোগী ও
সর্পদংশিত ব্যক্তির আরোগ্য সম্ভব । কিন্তু কিন্তু নারীর সৌন্দর্যকে এড়িয়ে চলা অসম্ভব ।
প্রাচীন গ্রীসে
বিবাহের ক্ষেত্রে নারীর সম্মতি অসম্মতির কোন মূল্যায়ন হতোনা । পিতামাতার ইচ্ছায়
তাকে বিবাহ দেয়া হত । এমনকি যার সঙ্গে বিয়ে তাঁর ব্যপারে অজ্ঞ থাকা অবস্থায়ও
পিতামাতার ইচ্ছায় তাকে বিয়ে করতে হত । সে সমাজে নারিকে সবচে তুচ্ছ ও মূল্যহীন মনে
করা হত । এবং সর্বদা তাঁদেরকে তাঁদের পুরুষ আত্মীয়স্বজন, পিতামাতা এবং চাচা মামাদের
ইচ্ছানুযায় চলতে হত ।
গ্রীক সভ্যতার
গৌরবোজ্জ্বল দিনে সতীসাধ্বী নারী মহামূল্যবান রুপে পরিগণিত ছিল । সে সময় তারা
পর্দা মেনে চলতো । পরবর্তীতে বারবনিতালয় গ্রিসের মানুষের মনোযোগের কেন্দ্রবেন্দুতে
পরিণত হয় । ফলে জাতিয় সিদ্ধান্তেও পতিতাদের প্রভাব ছিল লক্ষণীয় । সে সময়
পতিতালয়গুলো একরকম উপসানলয়ের মত হয়ে গিয়েছিল । কারণ, তাঁদের কাছে পতিতারা ছিল
প্রেম ও সৌন্দর্যের দেবি এফ্রোডাইটের প্রতিনিধি । সে তাঁর স্বামীকে ত্যাগ করে অপর
তিন দেবতার শয্যাসঙ্গিনী হয়েছিল । ( Said Abdullah
Seif Al-Hatimy : Woman in Islam, p2-3, Islamic publication Ltd. Lahore,
Pakistan, Oct. 1979